print this page

ফেসবুকে এক শব্দে নাম

ফেসবুকে সাধারণত নামের প্রথম ও শেষ অংশ দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। এখন আপনি চাইলেই ফেসবুকে নামের একটি অংশ দিতে পারবেন। নাম যদি হয় ‘কক খখ’ তাহলে ফেসবুকে শুধু কক বা খখ যেকোনো একটি নাম ব্যবহার করতে পারবেন। সাধারণত ফেসবুকে নাম পরিবর্তনের সীমা নির্ধারণ করা থাকে। যদি আপনার অ্যাকাউন্টের নাম পরিবর্তনের সুযোগ থাকে, তাহলে অ্যাকাউন্টের জন্য একটি নাম ব্যবহার করতে পারবেন। মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজার থেকে যে ফেসবুক অ্যাকাউন্টের নাম পরিবর্তন করতে চান, সেটিতে লগইন করে নিন। এবার ওপরের ডান পাশের মেনু থেকে Settings-এ যান। আলাদা একটি ট্যাবে http://goo.gl/P3Agq7বা http://goo.gl/cWfMyK ওয়েব ঠিকানায় গিয়ে ইন্দোনেশিয়ান আইপি ও পোর্ট অ্যাড্রেস জেনে নিন। এবার মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারের Firefox বোতামে ক্লিক করে Options>Options>Advanced>Network>Settings>Manual Proxy configuration-এ টিক চিহ্ন দিয়ে HTTP Proxy ঘরে আগের ওয়েব ঠিকানা থেকে পাওয়া 202.59.163.129 আইপি লিখুন এবং port-এর ঘরে 8080 লিখে Use this proxy server for all protocols-এ টিক চিহ্ন দিয়ে OK করুন৷
এবার ফেসবুকের Settings-এর Languages-এ ক্লিক করে Bahasa Indonesia নির্বাচন করে Save changes-এ ক্লিক করুন। ভাষা পরিবর্তন হয়ে গেলে Nama-এর ডানে Sunting বোতামে ক্লিক করুন। নাম পরিবর্তনের জন্য তিনটা আলাদা ঘর দেখাবে। এখানে প্রথম ঘরে আপনি যে একক নাম (যেমন: কক খখ) দিতে চান, সেটি লিখে বাকি ঘরের নামগুলো কেটে দিন। এবার নিচে Kata Sandi ঘরে ফেসবুক অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড দিয়ে Simpan Perubahan বোতামে ক্লিক করুন। কাজটি সম্পন্ন হয়ে আপনার ফেসবুকের নাম পরিবর্তিত হয়ে নতুন একক নামে পরিণত হবে। এবার কাজ হবে ফেসবুকের ভাষা পরিবর্তন করার। Bahasa ঘরে ক্লিক করে তালিকা থেকে English (US) নির্বাচন করে দিন। প্রক্সি সার্ভার ব্যবহার করার জন্য কাজটি করতে কিছু সময় বেশি লাগতে পারে। কাজ শেষে Firefox বোতামে ক্লিক করে Options>Options>Advanced>Network>Settings-এ গিয়ে No Proxy নির্বাচন করে OK করুন৷
ভিডিও দেখার লিংক:http://youtu.be/_WmXiiPr5-Y


0 comments

মোবাইলের তথ্য মুছবেন যেভাবে

আপনার মোবাইল ফোনে ছবি, ভিডিওসহ নানা তথ্য জমা থাকে। মোবাইল ফোনটি বিক্রির আগে বা কাউকে দেওয়ার আগে কীভাবে মুছে ফেলবেন সব তথ্য? অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে ডিফল্ট আকারে তথ্য মোছার যে টুল থাকে তা দিয়ে তথ্য মুছলেও পরিপূর্ণভাবে সব তথ্য মোছে না। নিরাপত্তা সফটওয়্যার নির্মাতা অ্যাভাস্টের গবেষকেরা জানিয়েছেন, পুরোনো ফোন থেকে ব্যক্তিগত তথ্য মুছে ফেলতে অ্যান্ড্রয়েডের ফ্যাক্টরি রিসেট টুলটিও যথেষ্ট নয়। তথ্য মুছে ফেলা পুরোনো মোবাইল থেকেও সহজ উপায়ে তথ্য উদ্ধার করা সম্ভব। কিন্তু ফ্যাক্টরি রিসেট করার আগে কয়েকটি প্রক্রিয়া অনুসরণ করলে মোবাইল ফোন আরও নিরাপদ করে তোলা যায়। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট সিনেটের বিশেষজ্ঞরা এ বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন।

মোবাইল ফোন এনক্রিপটিংপ্রথম ধাপ: এনক্রিপটিং

মোবাইল ফোনের তথ্য মুছে ফেলার আগে বা ফ্যাক্টরি রিসেট করার আগে তা এনক্রিপ্ট করে নিতে পারেন। আপনার পণ্যের সব ডাটা এনক্রিপ্ট করার সুবিধা দেয় অ্যান্ড্রয়েড। অ্যান্ড্রয়েডের সিকিউরিটি সেটিংস থেকে ডাটা এনক্রিপ্ট করা যায়। এতে মোবাইল বা ট্যাব প্রতিবার চালু করার সময় ডাটা বা তথ্যে ঢুকতে আলাদা করে পাসওয়ার্ড ও পিন দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। এনক্রিপশন করা থাকলে ফোন যদি দুর্বৃত্তের হাতে পড়ে এবং একবার বন্ধ করে তা আবার চালু করে তবে পিন বা পাসওয়ার্ড ছাড়া তথ্য চুরি করতে পারবে না। ডাটা এনক্রিপশন করলে ফোনের গতি কিছুটা কমে যেতে পারে।
অ্যান্ড্রয়েড ফোনটিকে এনক্রিপ্ট করতে প্রথমে সেটিংসে যান। সেটিংস থেকে সিকিউরিটিতে গিয়ে এনক্রিপ্ট ফোন নির্বাচন করে দিলে ফোন এনক্রিপ্ট করা হয়ে যাবে। অন্যান্য মোবাইলে বিভিন্ন অপশনের নিচে এই ফিচারটি পাওয়া যাবে।

ফ্যাক্টরি রিসেটদ্বিতীয় ধাপ: ফ্যাক্টরি রিসেট

ডাটা এনক্রিপ্ট করার পরের ধাপে এসে আপনি ফোনটিকে ফ্যাক্টরি রিসেট করতে পারেন। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের সেটিংস মেনুর ব্যাকআপ অ্যান্ড রিসেট অপশনে গিয়ে ফ্যাক্টরি ডাটা রিসেট করে দিলে সব তথ্য মুছে যাবে। ফ্যাক্টরি রিসেট করার আগে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, এই অপশনটি আপনার ফোনের যাবতীয় তথ্য মুছে ফোনটিকে ফ্যাক্টরি থেকে সদ্য বের হওয়া অবস্থায় নিয়ে যাবে, তাই ফ্যাক্টরি রিসেট দেওয়ার আগে প্রয়োজনীয় তথ্যের ব্যাকআপ রাখুন।

তৃতীয় ধাপ: ডামি তথ্য ভর্তি

অধিকাংশ ব্যক্তির ক্ষেত্রেই তথ্য মুছে ফেলার জন্য প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপই যথেষ্ট। কিন্তু অতিরিক্ত আরেকটি নিরাপত্তা ধাপ রয়েছে যা আপনার পুরোনো ফোনের তথ্য মুছে ফেলার আগে বাড়তি নিরাপত্তা যোগ করতে পারে। আপনার মোবাইল ফোনে কিছু ভুয়া ছবি, কন্টাক্ট প্রভৃতি লোড করতে পারেন। কিন্তু কেন ডামি ছবি বা তথ্য আপলোড করবেন?

চতুর্থ ধাপ: আবার ফ্যাক্টরি রিসেট

ডামি তথ্য লোড করার পর আবার আপনার ফোনটিকে ফ্যাক্টরি রিসেট করুন। ফ্যাক্টরি রিসেট করার ফলে আপনার আপলোড করা ডামি তথ্যগুলোও ফোন থেকে মুছে যাবে। এতে যে সুবিধা হবে তা হচ্ছে, ডামি কনটেন্টের নিচে চাপা পড়ে যাবে আপনার মূল তথ্য। কেউ চাইলে আপনার তথ্য আর খুব সহজে উদ্ধার করতে পারবে না। কারও পক্ষে আপনার তথ্য বের করে আনার বিষয়টি হয়ে যাবে অধিক জটিল।
এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পরও ভয় পাচ্ছেন? ওপরের প্রক্রিয়াগুলো তিন বা চারবার অনুসরণ করতে পারেন কিংবা যতবার খুশি। তবে প্রথম দুটি ধাপ সম্পন্ন করলেই যথেষ্ট। তবে পুরোনো ফোন বিক্রি করতে না চাইলে তা অকেজো করে ফেলা উচিত বলে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন।
1 comments

Windows 7 এর পর্দা যখন কালো ।

উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীদের অনেকের কম্পিউটারের ডেস্কটপ পর্দা হঠাৎ করে কালো হয়ে যায়। কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় উইন্ডোজ সক্রিয় করার জন্য বলে। কখনো এটি বেশ বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সাধারণত উইন্ডোজের নিবন্ধনের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে কিংবা পাইরেটেড কপি ব্যবহার করলে এটি সক্রিয় করার কথা বলা হয়। আর ডান পাশের নিচের দিকে Windows 7 licensed is expired, Build 7600 বার্তা দেখায়। চাইলেই এটিকে বন্ধ করা যায় এবং সক্রিয় করার কোনো কিছু (অ্যাকটিভেটর) ছাড়াই মাইক্রোসফটের বিশেষ সুবিধা নিয়ে ৯০ দিনের জন্য উইন্ডোজ ৭ বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায়।
এ কাজ করার জন্য স্টার্ট মেনুতে গিয়ে cmd লিখতে হবে। cmd.exe আসবে, সেটিতে ডান ক্লিক করে Run as administrator খুলুন। এবার কমান্ড উইন্ডোতে slmgr /dlv লিখে এন্টার করুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলে একটি নতুন উইন্ডোর মাধ্যমে নিচ থেকে দ্বিতীয় লাইনে Remaining win…count -‰ দেখাবে। মানে, সর্বোচ্চ কতবার আপনি এই সুবিধাটি ব্যবহার করতে পারবেন। এটি OK করে আবার কমান্ড লাইনে slmgr /rearm লিখে এন্টার করুন। কিছুক্ষণ পর একটি বার্তা দেখিয়ে জানিয়ে দেবে আপনার কাজটি সফল হয়েছে এবং কম্পিউটার রিস্টার্ট করে নিন। রিস্টার্ট করে আগের নিয়মে আবার গিয়ে একই কাজ আরও দুবার করে নিতে হবে। মনে রাখবেন, প্রতিবার কাজটি করার পর কম্পিউটার রিস্টার্ট করতে হবে। তিনবার কাজটি শেষ হলে আপনার উইন্ডোজ ৯০ দিনের জন্য সক্রিয় হবে। ডেস্কটপের পর্দাও তখন আর কালো হবে না। 
0 comments

অদরকারি ফাইল মুছুন ।

যেসব ফাইল সাময়িক কাজের জন্য দরকার হয়, সেসব জমা থাকে উইন্ডোজের Temp ফোল্ডারে। যদিও কাজ শেষে এসব ফাইলের আর দরকার হয় না, তবু অনেক টেম্পোরারি ফাইল হার্ডডিস্ক ড্রাইভে থেকেই যায়। এভাবে ড্রাইভের জায়গা অহেতুক দখল করে রাখে এগুলো।
অদরকারি ফাইলগুলো মুছে ফেললে হার্ডডিস্কের জায়গা যেমন কিছুটা উদ্ধার হয়, তেমনি কম্পিউটারের গতিও খানিকটা বাড়ে। কাজটা করতে চাইলে কি-বোর্ডের Windows Key+R চেপে উইন্ডোজের রান চালু করুন। সেখানে %temp% লিখে এন্টার করুন। বর্তমান ব্যবহারকারীর টেম্প ফোল্ডারটি খুলবে। তারপর কি-বোর্ডের Ctrl + A চেপে ফোল্ডারে থাকা সব ফাইল নির্বাচন করুন। এখন আবার কি-বোর্ডের Shift + Delete চেপে Yes করে সব ফাইল সরাসরি মুছে ফেলুন। বর্তমানে কোনো কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে, এমন কিছু ফাইল এভাবে নাও মুছতে পারে, সে‌ ক্ষেত্রে স্কিপ বা ক্যানসেল চেপে বাতিল করে দিন। এতে কোনো সমস্যা নেই। পরে অন্য কোনো সময় কম্পিউটার নতুন করে চালু করে এ কাজটি আবার করা যাবে।
এবার উইন্ডোজের নিজম্ব টেম্প ফোল্ডারটি মুছে ফেলতে ঠিক আগের মতোই রান প্রোগ্রামটি খুলে নতুন করে শুধু temp লিখে এন্টার করুন। তারপর সব ফাইল নির্বাচন করে Shift + Delete চেপে সরাসরি কম্পিউটার থেকে মুছে দিন। যেসব ফাইল মুছবে না, সেগুলো এড়িয়ে যান। এখন আবার নতুন করে রান প্রোগ্রামটি চালু করুন। সেখানে prefetch লিখে এন্টার করুন। এ েক্ষত্রেও সব কটি ফাইল নির্বাচন করে একবারে মুছে দিন।
তা ছাড়া এ কাজটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে করতে চাইলে একটি ব্যাচ ফাইল বানিয়ে তা করা যাবে। যতবার কম্পিউটার চালু হবে, ততবার সেটি নিজে থেকেই টেম্প ফোল্ডার পরিষ্কার করে ফেলবে। এ জন্য নোটপ্যাড খুলে প্রথম লাইনে rd temp% /s /q লিখে পরের লাইনে md %temp% লিখুন। এখন এ ফাইলটি %appdata%/microsoft/windowstart menu/programstartupleantemp.bat  নামে সেভ করুন। এভাবে স্টার্টআপ সাব-মেনুতে ক্লিনটেম্প নামে একটি ফাইল তৈরি হবে। প্রতিবার কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় এটি নিজে থেকেই তখন কাজ করবে।
0 comments

নিজের FTP সার্ভার ।

ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার বা ব্রাউজার দিয়ে বিভিন্ন ফাইল ভাগাভাগির সহজ একটা মাধ্যম হলো এফটিপি সার্ভার। বাসা বা অফিসে থাকা কোনো কম্পিউটার থেকে একাধিক কম্পিউটারে কখনো কখনো ফাইল আদান-প্রদান করতে হয়। পেনড্রাইভ বা অন্য কোনো মাধ্যমে বারবার এসব ফাইল আনা-নেওয়া করা কিছুটা বিড়ম্বনার। এসব কম্পিউটার যদি একই নেটওয়ার্কে থাকে অর্থাৎ লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক-ল্যানে যুক্ত থাকে, তবে এফটিপি সার্ভার তৈরি করে নিলে ব্যাপারটার একটা সুরাহা হয়। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ৭ এবং ৮-এ নিজস্ব এফটিপি সার্ভার সুবিধা চালু করা যায়।
কাজটি শুরু করার আগে ডেস্কটপে একটি নতুন ফোল্ডার তৈরি করে নিন। এরপর Windows Key + R চেপে রান চালু করে cmd লিখে এন্টার করুন। সেখানে ipconfig লিখে এন্টার করলে চালু থাকা নেটওয়ার্ক কার্ডের আইপি (ইন্টারনেট প্রটোকল) ঠিকানাটি জেনে নিন, যেমন 192.168.1.101। এবার কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Programs and Features ক্লিক করে বাঁয়ে ওপরে থাকা Turn Windows features on or off চালু করুন। সেখান থেকে Internet Information Services অপশনটির যোগ চিহ্নে ক্লিক করে বিস্তৃত করুন। FTP Server, Web Management Tools, World Wide Web Services সব কটি অপশন বেছে নিন। এবার শুধু এফটিপি অপশনটি বিস্তৃত করে FTP Extensibility, FTP Service অপশন দুটিতে ক্লিক করুন। OK করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলেই সুবিধাগুলো চালু হওয়ার বার্তা দেখাবে।
এখন আবার কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Administrative Tools-এ ক্লিক করে সেখান থেকে Internet Information Services (IIS) Manager চালু করুন। বাঁয়ে থাকা অপশনটি বিস্তৃত হওয়ার পর Sites অপশনটিতে ডান ক্লিক করে Add FTP Site অপশন বাছাই করুন। এবার এফটিপি সাইটের একটি নাম দিয়ে একটু আগে তৈরি করা ফোল্ডারটির অবস্থান দেখিয়ে দিন।
পরের ধাপে কম্পিউটারের আইপি ঠিকানাটা বসান বা নিচের মেনু থেকে নির্বাচন করুন এবং No SSL বাছাই করে নেক্সট চাপুন। অথেনটিকেশন অপশনে Basic, অ্যালাউ অ্যাকসেস টু মেনু থেকে Specific users এবং তার নিচে বর্তমান কম্পিউটার ব্যবহারকারীর নাম লিখুন, পারমিশনে Read, Write দুটিতেই টিক দিয়ে শেষ করুন। আবার কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে উইন্ডোজ ফায়ালওয়াল চালু করুন। বাঁয়ে ওপরে থাকা Allow an app or feature... লিংকে ক্লিক করে তালিকায় থাকা এফটিপি সার্ভারের সব কটি অপশনে টিক দিয়ে ওকে করুন। এখন পছন্দের ব্রাউজার চালু করে তাতে লিখুন ftp://192.168.1.101 (এখানে নিজ কম্পিউটারটির আইপি ঠিকানা বসাতে হবে) এবং এন্টার করুন। ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ডের ঘরে ব্যবহারকারীর নাম এবং পাসওয়ার্ড দিন। এভাবে ডেস্কটপটির ফোল্ডারে থাকা সব ফাইল এখন ব্রাউজারের মাধ্যমে ল্যানে যুক্ত অন্য কম্পিউটার থেকেও দেখা এবং নামানো যাবে। 
0 comments

পাঠানো ইমেইল ফেরত আনবেন কীভাবে?

জিমেইলজিমেইল ব্যবহারকারীদের জন্য বেশ কিছু সুবিধা রেখেছে গুগল। ভুল করে কারও ঠিকানায় মেইল পাঠিয়ে ফেললে দ্রুততম সময়ে তা আবার ফেরত আনার ব্যবস্থাও রয়েছে। অনেকেই জিমেইল ব্যবহার করেন কিন্তু দরকারি কিছু ফিচারের কথা জানা থাকলে তা কাজে লাগাতে পারেন। সম্প্রতি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট বিজনেস ইনসাইডারের এক ভিডিওতে জিমেইলের কিছু ফিচারের কথা তুলে ধরা হয়েছে।
ফেরত আনুন পাঠানো ইমেইল
অনেকেই হয়তো মনের ভুলে বা তড়িঘড়ি করতে গিয়ে ভুল ঠিকানায় মেইলের সেন্ড বাটনে চাপ দিয়ে ফেলেন। কিন্তু এই সেন্ড মেসেজটি ফেরত আনার জন্য আপনি কিছুটা সময় হাতে রাখতে পারেন এমন সুযোগ দিয়ে রেখেছে গুগল। সেন্ড মেসেজ ‘undo’ করার জন্য আপনাকে একটি ফিচার চালু করে রাখতে হবে। অ্যাকাউন্টের ডান দিকের গিয়ার আইকনে ক্লিক করে সেটিংসে যেতে হবে। Setting থেকে ‘Labs’ অপশনে গিয়ে স্ক্রল ডাউন করে ‘Undo Send’ খুঁজে নিয়ে ‘Enable’ করে নিতে। এরপর থেকে মেইল পাঠানোর সময় আপনি একটি হলুদ রঙের পপ আপ বারে আনডু করার অপশনটি দেখতে পাবেন। তাই ভুল করে সেন্ড করে ফেললেও দ্রুত ফেরত আনতে পারবেন সেই মেইল।
ইমেইল সংরক্ষণ করে রাখা
আপনার কাছে আসা মেইলের উত্তর পাঠানোর সময়ই তার একটা কপি সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। কীভাবে করবেন? সেটিংসে যান, সেখান থেকে ‘শো সেন্ড অ্যান্ড আর্কাইভ বাটন ইন রিপ্লে’ নির্বাচন করে দিন। এতে মেইলের উত্তর লেখার সময় তা সংরক্ষণ করে রাখার সুবিধাটি চালু হবে।
নতুন কম্পোজ উইন্ডো পছন্দ না হলে
জিমেইল ব্যবহারকারীদের সুবিধার জন্য এখন একটি ছোট আকারের কম্পোজ উইন্ডো চালু করেছে গুগল। কিন্তু এই উইন্ডো পছন্দ না হলে উইন্ডোজ পিসির জন্য কন্ট্রোল, ক্লিক ও ম্যাকের জন্য কমান্ড. ক্লিক করে বড় আকারের উইন্ডোজ খুলে নিতে পারেন। 
ইমেইলের অ্যাটাচমেন্ট খোঁজ করা
মেইল ব্যবহারকারীদের জন্য পুরোনো মেইল ও অ্যাটাচমেন্ট খোঁজার বিশেষ সেবাও চালু রেখেছে গুগল। যাঁরা পুরোনো অ্যাটাচমেন্ট খুঁজতে চান তাঁরা সার্চবার থেকে ‘ has:attachment’ লিখে সার্চ করুন। ফাইল অ্যাটাচ করা আছে কেবল এমন মেইলগুলোই আসবে সার্চ রেজাল্টে। কিছুটা হলেও সহজ হয়ে যাবে বিশেষ সেই মেইলের অনুসন্ধান।
এ ছাড়া আপনি কত বড় আকারের অ্যাটাচমেন্ট খুঁজছেন তার ভিত্তিতেও সার্চ দিতে পারেন। যে আকারের অ্যাটাচমেন্ট সার্চ করছেন সার্চ বক্সে গিয়ে তা লিখে সার্চ করতে পারেন। যেমন সার্চবক্সে যদি আপনি size:1m লেখেন, তবে আপনি এক মেগাবাইট বা তার চেয়ে বড় আকারের অ্যাটাচমেন্ট যুক্ত মেইলগুলো দেখতে পারবেন।
একই ইমেইল বারবার পাঠাতে
একই মেইল যদি বারবার পাঠাতে হয়, তবে পুরো কাজটি সহজ করে দিতে পারে জিমেইলের ‘ক্যানড রেসপন্স ফিচার’। এটির জন্য গিয়ার আইকন থেকে সেটিংসের ল্যাবস সেকশনে ঢুকতে হবে। স্ক্রল ডাউন করে খুঁজে নিতে হবে ‘ক্যানড রেসপন্স’ ফিচারটি। এটি এনাবল করেই একই মেইল বারবার টাইপ করার ঝামেলা থেকে মুক্তি মিলবে। 
ভিডিও দেখার লিংক: http://youtu.be/plILdxMkdtY
0 comments

অ্যান্ড্রয়েড ফোনে নতুন?

গুগলের ডিভাইস অ্যাসিস্টগুগলের ডিভাইস অ্যাসিস্টযাঁরা প্রথম অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করছেন, তাঁদের যথাসাধ্য সাহায্য করছে গুগল। ‘Device Assist’ নামের নতুন একটি অ্যাপও Play Store এ উন্মুক্ত করেছে গুগল কর্তৃপক্ষ।
এ অ্যাপটি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য নানা কাজে লাগবে। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে কোনো সমস্যা দেখা দিলে এই অ্যাপ তা শনাক্ত করতে পারে এবং অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ফিচারগুলো কীভাবে সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায়, সে বিষয়ে সাহায্য করে। এক খবরে আইএএনএস এ তথ্য জানিয়েছে।
নতুন অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর ফোন ব্যবহারকারীরা এটি ব্যবহারের সময় কোনো ঝামেলায় পড়লে এই অ্যাপটি থেকে সাহায্য নিতে পারবেন। ফোনে ব্যাটারি, নেটওয়ার্ক সংযোগ কিংবা জিপিএসের মতো সমস্যা ধরা পড়লে এই অ্যাপ থেকেই সমাধান করা যাবে। ফোনের পারফরম্যান্স উন্নত করা ও নতুন ফিচারের অভিজ্ঞতা নেওয়ার কাজেও এ অ্যাপটিকে কাজে লাগানো যাবে।
গুগলের নেক্সাস সিরিজ ও প্লে সংস্করণের ডিভাইস ব্যবহারকারীরা ‘লাইভ গুগল সাপোর্ট’ পাবেন।
একজন অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারী তাঁর মন্তব্যে লিখেছেন, যাঁরা খুব বেশি প্রযুক্তিবান্ধব নন, তাঁদের জন্য দারুণ একটি অ্যাপ। যাঁরা নতুন অ্যান্ড্রয়েড ফোন কিনে আমার কাছে সব সময় সাহায্য চান, তাঁদের আমি এ অ্যাপটির কথা বলেছি।’
নতুন অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য কাজে লাগবে—এমন বেশ কিছু পরামর্শ এই অ্যাপের মধ্যে রয়েছে।
অ্যাপটির লিংক (https://play.google.com/store/apps/details?id=com.google.android.apps.cavalry)
0 comments

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ হঠাৎ না চললে |

..এখনকার স্মার্টফোন যেন ছোটখাটো একটি কম্পিউটারই। অন্য সব কম্পিউটারের মতো স্মার্টফোনেও মাঝেমধ্যে এটা-সেটা ঠিকমতো করতে পারে না। ফাইল নষ্ট হয়ে যায় বা খোলা যায় না এমন। যে অ্যাপ হয়তো এক সপ্তাহ আগেও চলছিল মসৃণভাবে, পরে দেখা গেল সেটা আর কিছুতেই চালানো যাচ্ছে না। অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত স্মার্টফোনে কোনো অ্যাপ যদি হঠাৎই কাজ না করে এবং অ্যাপটি যদি বন্ধ করে আবার চালিয়েও কিছু না হয়, তাহলে অ্যাপের ক্যাশ মেমোরি মুছে একটা সমাধান বের করা যেতে পারে।
কাজটা করতে হলে অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সেটিংস অ্যাপ খুলতে হবে। সেটিংস থেকে ডিভাইস অংশের নিচে থাকা অ্যাপস অপশনটি চাপতে হবে। এখান থেকে যে অ্যাপটি সমস্যা করছে, সেটি খুঁজে বের করুন। পর্দার বাঁয়ে বা ডান দিকে টেনে ডাউনলোডেড, এসডি কার্ড, রানিং অথবা অল—এই কয়টি বিভাগে অ্যাপগুলো পাওয়া যাবে। নির্দিষ্ট অ্যাপটি চাপলে অ্যাপ ইনফো নামে একটি পর্দা আসবে। এখানে অ্যাপের কারিগরি বর্ণনা থাকবে। যেমন: অ্যাপের সংস্করণ, অ্যাপটি কতটুকু জায়গা দখল করে আছে ইত্যাদি। একটু নিচে ক্যাশ অংশে ক্লিয়ার ক্যাশ বোতামটি চেপে ওই অ্যাপের ক্যাশ মেমোরি মুছে দিন।
সবশেষে আবার মূল পর্দায় ফিরে গিয়ে অ্যাপটি চালু করে দেখুন। যদি না চলে, তাহলে সেটিংসে গিয়ে অ্যাপ ইনফো থেকে ক্লিয়ার ডেটা এবং ক্লিয়ার ক্যাশ—দুটিই চেপে দিন। এর পরও যদি কাজ না করে, তবে সেটি আনইনস্টল করে গুগল প্লে স্টোর থেকে নামিয়ে আবার ইনস্টল করে নিন। 
0 comments

বাড়িয়ে নিন ভার্চুয়াল মেমোরি |

একসঙ্গে অনেকগুলো প্রোগ্রাম চালালে কম্পিউটার র‌্যাম নিজের মেমোরি ছাড়াও প্রয়োজনমতো হার্ডডিস্কের জায়গা ব্যবহার করে। এটাকে কম্পিউটারের ভার্চুয়াল মেমোরি বলে, যা সোয়্যাপ ফাইল নামেও পরিচিত। র‌্যামের নিজস্ব ধারণক্ষমতার বাইরে গেলেই অতিরিক্ত এই মেমোরির প্রয়োজন হয়। কিন্তু হার্ডড্রাইভ র‌্যামের তুলনায় ধীরগতির। ফলে ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে বেশি প্রোগ্রাম চালাতে পারলেও র‌্যামের মতো অতটা দ্রুতগতির হবে না।
কম্পিউটারে তথ্য ধারণের জন্য আছে হার্ডড্রাইভ আর মেমোরির জন্য আছে র‌্যাম। র‌্যামের গতি স্বাভাবিকভাবেই ড্রাইভ স্টোরেজের চেয়ে বেশি। র‌্যামের এই তথ্য ধারণক্ষমতা আবার স্থায়ীভাবে থাকে না। কম্পিউটার বন্ধ করলেই র‌্যামের সবকিছু মুছে যায়। যখন কোনো ফাইল সেভ করা হয়, তখন আসলে র‌্যাম থেকে সেটা ড্রাইভ স্টোরেজে কপি করা হয়। কোনো প্রোগ্রাম বা ফাইলের চালানোর জন্য যখন র‌্যামে পর্যাপ্ত কোনো জায়গা থাকে না, তখনই ভার্চুয়াল মেমোরির কাজ শুরু হয়। কোনো কারণে এই ভার্চুয়াল মেমোরি কম দেখালে নতুন র‌্যাম কেনা যেতে পারে অথবা সোয়্যাপ ফাইল বাড়িয়ে এ সমস্যাটা দূর করা যায়। প্রথমটার জন্য কিছু টাকা খরচ হবে, পরেরটা আবার কম্পিউটার গতি কিছুটা কমিয়ে ফেলে।
কম্পিউটারের ভার্চুয়াল মেমোরি পরিবর্তন করতে হলে ডেস্কটপে থাকা কম্পিউটার আইকনে ডান ক্লিক করে প্রোপার্টিজ নির্বাচন করুন। অথবা কিবোর্ডের উইন্ডোজ বোতাম চেপে তাতে system লিখে কন্ট্রোল প্যানেলের নিচে থাকা সিস্টেমে ক্লিক করুন। সিস্টেম উইন্ডো থেকে বাঁয়ের Advanced system settings অপশনটি বাছাই করুন। এবার  Advanced ট্যাবে ক্লিক করে নিচের Performance অংশের সেটিংস বোতামে ক্লিক করুন। এখান থেকে আবার Advanced ট্যাবে ক্লিক করে ভার্চুয়াল মেমোরি অংশের Change বোতামে ক্লিক করুন। তারপর Automatically manage paging file থেকে টিক উঠিয়ে নিচের System managed size নির্বাচন করুন অথবা কাস্টম সাইজে গিয়ে সর্বোচ্চের ঘরে র‌্যামের দ্বিগুণ ক্ষমতার কিছুটা কম এবং সর্বনিম্নের ঘরে অর্ধেক মান বসান। পাশের Set বোতামে ক্লিক করে খুলে রাখা সব কটি উইন্ডো ওকে করুন। কম্পিউটার বন্ধ করে আবার চালু বা রিস্টার্ট করার ডায়ালগ বক্স আসবে। কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন। এখন থেকে কম্পিউটার তার নিজের দরকারমতো ড্রাইভ স্টোরেজ থেকে ভার্চুয়াল মেমোরি নির্ধারণ করে নেবে।

http://youtu.be/lL-7VEN9coE

1 comments

Full Version Free MS Office 2013/MS Office 365 কোন প্রকার Crack, Patch, Serial Key বা Keyzen ছাড়া!

Microsoft Office Suite হলো এমন একটি প্রয়োজনীয় Software; যা ছাড়া Computer-এর কথা চিন্তাই করা অসম্ভস। বলা যায়… Microsoft Office হলো Computer related কাজের মেরুদন্ড। Computer related কাজের বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কোন না.. কোন ভাবেই Microsoft Office Suite ব্যবহাত হয়ে থাকে। যেমন ধরুনঃ- কিছু লিখার জন্য MS Word, Presentation-এর জন্য MS Power Point, কোন কিছুর তালিকা বা List করার জন্য MS Excel ব্যবহার হয়। আর এইগুলোর সব কিছুই Microsoft Office Suite-রই এক-একটা অংশ। Microsoft Office Suite ১২টি আলাদা আলাদা সফটওয়্যার বা টুলস নিয়ে তৈরী হয়। ঠিক একইভাবে Microsoft Office Suite 2013-এর মধ্যে আছে ১২টি ভিন্ন ভিন্ন প্রয়োজনীয় Software বা Tools যা আমাদের সবসময়ই ব্যবহার করতে। কিন্তু এই Microsoft Office Suite-টি ফ্রি ফ্রি পাওয়া যায় না। এর জন্য আপাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদার করতে হবে। যাইহোক আজকে আপনার মাঝে Microsoft Office Suite–এর সর্বো শেষ Version Microsoft Office 2013–কে কিভাবে Full Version করতে হয়; সেই বিষয়ে আলোচনা করবো। তার আগে দেখে নেয়া যাক… Microsoft Office 2013 কি কি থাকছে….
Full Version Free MS Office 2013/MS Office 365 কোন প্রকার Crack, Patch, Serial Key বা Keyzen ছাড়া!
Full Version Free MS Office 2013 or MS Office 365
  • Microsoft Office Word 2013
  • Microsoft Office Excel 2013
  • Microsoft Office PowerPoint 2013
  • Microsoft Office Outlook 2013
  • Microsoft Office Access 2013
  • Microsoft Office OneNote 2013
  • Microsoft Office Project 2013
  • Microsoft Office Publisher 2013
  • Microsoft Office Visio 2013
  • Microsoft Office Send to OneNote 2013
  • Microsoft Office SkyDrive Pro 2013
  • Microsoft Office Tools 2013
এখন তাহলে দেখা নেয়া যাক কিভাবে এই বিরাট প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটিকে Trial Version থেকে সম্পূর্নরূপে Full Version-এ রূপান্তর করা যায়; তাও আবার কোন প্রকার Crack, Serial key বা Keyzen ছাড়াই!

How to Make Full Version MS Office 2013:

আপনার MS Office 2013 বা MS Office 365-টিকে সঠিকভাবে Full Version–এ রূপান্তর করার জন্য নিচের Instruction গুলো মনযোগ সহকারে সম্পুন্ন করুন।
  • আপনার পিসি থেকে প্রথমে RUN program টিঅপেনকরুন।এরজন্য Keyboard থেকে Win+R ব্যবহারকরতেপারেন।
  • এবার টাইপ করুন REGEDIT এবং Press ENTER key
  • নিচের উল্লেখিত Location-এযান…
HKEY_LOCAL_MACHINE>>SOFTWARE>>Microsoft>>Office>>15.0
  • এবার Location-টিতেএসে  REGISTRATION folder–টি ডিলিট করে ফেলুন।
আর এই ভাবেই আপনার MS Office 2013/MS Office 365–টি কোন প্রকার অতিরিক্ত Crack, Serial key বা Keyzen ছাড়াই, Full Version করতে সক্ষম হবেন।
1 comments

ল্যাপটপ দিয়ে WiFi Zone তৈরি করুন মাত্র ২ লাইনের কোড দিয়ে |

অনেকেই Laptop এর WiFi ছড়ানোর জন্য Connectify বা এ জাতের কোন Software ব্যবহার করেন । কিন্তু এই কাজটা Manually ও করা যায় । যার ফলে আপনি আপনার Mobile-এ বা আশেপাশের অন্য কোনও Laptop -এ WiFi দিয়ে Internet Access সুবিধা পাবেন ।
তো চলুন শুরু করি -
১। Start এ ক্লিক করুন , টাইপ করুন CMD যেটা পাবেন সেটায় রাইট ক্লিক করে Run as Admin দিন
২। এবার আপনার Laptop দিয়ে হবে কিনা তা দেখতে CMD-তে এই কোড টি Paste করুন
netsh wlan show drivers

যদি চিত্রের মতো "YES" দেখায় তাইলে বুঝবেন Line OK
৩। এবার ১ম কোড দেবার পালা । এই কোড টি CMD-তে Paste করতে হবে , কিন্তু নিজের ইচ্ছামতো নাম ও পাসওয়ার্ড দিয়েন ।
netsh wlan set hostednetwork mode=allow ssid=myWiFi key=shuvo12345

যেমন আমার WiFi Zone এর নাম "myWiFi" আর পাসওয়ার্ড "shuvo12345"
৪। এবার ২য় কোড দেবার পালা , এটা দিয়ে আপনার ওয়াই-ফাই On/Start হবে । এটাই আপনি পরবর্তীতে বার বার Use করবেন ।
netsh wlan start hostednetwork
৫। হয়নি তাইনা ? কিভাবে হবে , আপনি তো Sharing-এ টিক মারেন নি ।
যান Control Panel -এ যান
তারপর Network & Sharing
.
.
.
.
তারপর বা পাশ থেকে Change Adapter settings
.
.
.
.
তারপর যেটা Share করতে চান সেটায় রাইট ক্লিক করে Properties
.
.
.
.
তারপর Sharing ট্যাব থেকে Allow তে টিক দিন আর নিচের Home Network Connection থেকে আপনার টার্গেট দিন । Ok করলেই কাজ শেষ
.
.
.
৭। ব্যাস হয়ে গেলো । প্রথমবার একটু ঝামেলা তো হবেই । DOS Mode কিনা । যাইহোক একবার কষ্ট করে করলে পরের বার শুধু 4 নং এর কোডটা CMD-তে Paste করলেই হবে ।
0 comments

পিসিতে এন্ড্রয়েড ইনস্টল ও ব্যবহার |

 পিসিতে এন্ড্রয়েড ইনস্টল একদম সহজ এবং মাত্র কয়েক মিনিটের ব্যপারঃ যদি প্রয়োজনীয় উপকরন আমাদের নিকট থাকে। এর জন্য প্রথমে আমাদের এন্ড্রয়েডের অফিশিয়াল আইএসও ফাইল ডাউনলোড করে নিতে হবে। আমরা এন্ড্রয়েডের লেটেস্ট ভার্শন 4.4 KitKat ডাউনলোড করব। এজন্য প্রথমে এই লিঙ্ক এ যান এবং আইএসও ফাইলটি ডাউনলোড করুন। সাইজ, ৩৪৫ মেগাবাইট। ফাইলটি ডাউনলোড শেষে এবার তা ব্লাঙ্ক সিডিতে বার্ন করার পালা। আপনি যেকোন সফটওয়ার দিয়ে এটি বার্ন করতে পারেন। তবে সবচেয়ে ভালো হবে পাওয়ার আইএসও ব্যবহার করলে। আপনি এটির পোর্টেবল ভার্শন ডাউনলোড করতে পারেন এই লিঙ্ক  থেকে। এখানথেকে প্রাপ্ত জিপ ফাইলটি আনজিপ করুন এবং PowerISO ফোল্ডারটি ওপেন করুন। এরপর এখানথেকে PowerISO.exe ফাইলে ডাবল ক্লিক করে ওপেন করুন। নিচের মত স্ক্রিন আসবে।

এর Open ট্যাব থেকে ডাউনলোডকৃত এন্ড্রয়েড কিটক্যাটের আইএসও ফাইলটি ব্রাউজ করুন এবং বার্ন করুন। বার্ন শেষে। সিডিটি আপনার পিসির সিডি ড্রাইভে ঢুকান এবং পিসি রিস্টার্ট করে সিডি থেকে বুট করান। নিচের মত স্ক্রিন আসবে।
এখানে লক্ষ করুনঃ প্রথম অপশন Live CD – Run Android x86…. আপনি যদি ইনস্টল ছাড়াই এটি লাইভ চালাতে চান, তবে এই অপশন সিলেক্ট করুন। আর যদি ইনস্টল করতে চান তবে চতুর্থ অপশন অর্থাৎ Installation – Install Android x86…. সিলেক্ট করুন এবং পরবর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী ইনস্ট্যালেশন শেষ করুন। ইনস্টল শেষে নিচের মত স্ক্রিন আসবে।
আবার দেখুন। এর এপ্লিকেশন মেন্যু।
এতে এন্ড্রয়েডের যাবতীয় এপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারবেন। কিন্তু মডেম বা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে এন্ড্রয়েড মডেম চালাতে পারবেন বা ওয়াইফাই থেকে ইন্টারনেট চালাতে পারবেন। পেনড্রাইভ ব্যবহার করতে পারবেন। কিন্তু অপটিক্যাল ড্রাইভ চলবেনা। হার্ডডিস্কের রুট পার্টিশন ব্যতিত অন্য কোন ড্রাইভ ইউজ করতে পারবেন না। কিন্তু ইউএসবি হার্ডডিস্ক চলবে। সবমিলিয়ে এটা খারাপ লাগার কথা না। তো আর দেরী কেন? চলুন পিসিতে এন্ড্রয়েডের স্বাদ নেওয়া যাক।
0 comments

Facebook এ সিঙ্গেল নাম করতে চাচ্ছেন |

কিভাবে facebook এ নাম সিঙ্গেল করা যায় সেটা বলছি ।এটা শুধু পিসি,এন্ডয়েড এবং জাভা মোবাইল দিয়ে করা যাবে ।
এক শব্দ বা সিঙ্গেল নাম ফেসবুক প্রোফাইলে নাম করার জন্য পিসি দিয়ে যা করতে হবেঃ
১. ফায়ারফক্স ওপেন করে “Tools” এ ক্লিক করে “Options” এ ক্লিক করুন।
২. নতুন একটি উইন্ডো আসবে, ওইটার  “Advanced” ট্যাবে ক্লিক করুন।তারপর “Network” ট্যাবের “Settings” এ যান।
৩. “Connection Settings” নামের একটি উইন্ডো আসবে।
৪. “Manual Proxy Configurations” সিলেক্ট করুন এবং HTTP Proxy তে নিচের প্রক্সিটা বসান; 119.235.16.41 ।
৫. “Port” এ 8080 লিখুন, “use this proxy server for all protocols” এর বক্স এ টিক দিন এবং সেভ করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন।
বিঃদ্রঃ(যাদের এই poxy টা কাজ  না করবে তারা সাইট থেকে যে কোন একটা poxy কপি করে নিন সাইট )
৬. এইবার আপনার ফেসবুক আইডিতে লগইন করুন, ভাষা পরিবর্তন করে “Bahasa Indonesia” সিলেক্ট করুন।
৭. এবার আপনার লাস্ট নেম রিমুভ করে অথবা নতুন একটি নাম দিন এবং পাসওয়ার্ড
দিয়ে সেভ করুন। এবার দেখন আপনার এক শব্দের নাম হয়ে গেছে। প্রোক্সি চেইঞ্জ করলে নেট একটু স্লো হয়ে যাবে  ।
এক শব্দ বা সিঙ্গেল নাম ফেসবুক প্রোফাইলে নাম করার জন্য java মোবাইল দিয়ে যা করতে হবেঃ
নাম সিঙ্গেল করার জন্য UC Browser লাগবেই Opera দিয়ে হবেনা। তাই আপনার Official Uc { যে কোনো র্বাসন } Open করে Setting এ যান তারপর Network তারপর Proxy server যান ১ম বক্সে এটা দিবেন 118.98.35.251:8080 ২য় বক্সে দিবেন m.facebook.com এবার ফেসবুকে ঢুকে Languag -Bahasa (Indonesia) select করুন । তারপর আবার sett.&privacy এ গিয়ে General--Name-- ১ম বক্সে আপনার কাঙ্খিত Single নেইম দিন এবং সবার নিচের বক্সে পাসওয়ার্ড দিয়ে সেভ করুন ।কাজ শেষ আপনার Single নাম হয়ে গেছে।
এক শব্দ বা সিঙ্গেল নাম ফেসবুক প্রোফাইলে নাম করার জন্য andorid মোবাইল দিয়ে যা করতে হবেঃ
১মে এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন(এইটা দিয়ে আইপি হাইড করা হয়) MediaFire link
যে কোন ব্রাউজার (operaUC Browser) সহ প্রায় সকল ব্রাউজার দিয়ে ফেসবুক এর প্রোফাইল নাম চেঞ্জ করে এক শব্দের করতে পারবেন
এখান থেকে poxy সংগ্রহ করুন।তার পর Proxy setting software টি OPEN করুন। ডানে বামে স্লাইড করে! Disclaimer পেজে গিয়ে I read and accept the terms and condition এ টিক চিহ্ন দিয়ে Accept এ Click করুন ।তারপর ১ম অপশন যেটা আছে poxy selector এ গিয়ে hostname এ poxy এবং নিচেরটাতে port সেভ করুন।তারপর Configuration checker এ প্রবেশ করুন, যদি Proxy and port কার্যকর হয় তাহলে চারটা সবুজ চিহ্ন উঠবে। যদি সবুজ চিহ্ন না আসে তবে অন্য প্রক্সি দিয়ে ট্রাই করুন। সবুজ চিহ্ন আসার পর আপনার ফোনের অপেরা ইউসি অথবা যে কোন ব্রাউজার দিয়ে ফেসবুকে লগিন করে ।ল্যাঙ্গুয়েজ সেটিং এ ক্লিক করে Bahasa Indonesia সিলেক্ট করুন।এবার আপনার লাস্ট নেম রিমুভ করে অথবা নতুন একটি নাম দিন এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে সেভ করুন।
0 comments

ফ্রী VPS এবং উবুন্টু ডেস্কটপ। সাথে এনড্রয়েড কানেক্ট

সবার প্রথমে অবশ্যই ভিপিএস কি তার ধারনা রাখা প্রয়োজন। সহজভাবে বলতে গেলে এটার কাজ অনেকটা আপনার পিসি মত। তবে এটা সম্পূর্ণ অনলাইন নির্ভর। অর্থাৎ এটা এক প্রকার ভার্চুয়াল পিসি। এর মুল সুবিধা হল এটা কখনো বন্ধ হয় না। আর হলেও খুব কম। একটা ভালো ভিপিএস প্রভাইডার এর পেইড VPS এর আপটাইম ১০০% পর্যন্ত হতে পারে। তবে আমরা যে ফ্রী ভিপিএস নেব এর আপটাইম গড়ে ৫ দিন। মানে একটানা অন্তত ৫দিন রেখে দিলেও বন্ধ হবে না। চাইলে ম্যানুয়ালি বন্ধ/রিবুটও করতে পারবেন। সেটা আপনার ইচ্ছা। ভিপিএসের কাজ আসলে ২/১ কথায় বলা যাবে না। তবে ২/১ টা উদাহরন না দিলেই নয়। ধরুন আপনার একটা কাজ অনলাইন এ করতে হবে যেটা করতে অন্তত ২-৩ দিন লাগবে, কিন্তু একটানা এতক্ষন পিসি অন রাখা সম্বব না। তখন ভিপিএসে কাজ দিয়ে আপনার পিসি অফ করে দিলেও সমস্যা নাই। ২ দিন পর ঢুকে দেখবেন ঠিক এ কাজ কমপ্লিট… বিস্তারিত এখানে আর বলছি না। চাইলে গুগলের জ্ঞান ভাণ্ডার থেকে জেনে নিতে পারেন।
আমাদের প্রায়ই বাহিরে থাকা অবস্থাইয় কম্পিউটারের প্রয়োজন হয়।এক্ষেত্রে চাইলে আপনার হাতের এন্দ্রয়েড ফোনটি দিয়ে ভিপিএসে কানেক্ট করে প্রয়োজনীয় কাজটুকু সেরে ফেলতে পারেন। আপনার বাসার পিসিটি চালু রাখার কোন প্রয়োজন নাই। এমনকি ২জি নেটওয়ার্কেও ভালভাবেই চালিয়ে নিতে পারবেন। তো চলেন শুরু করি…
১) প্রথমে এই লিঙ্কে একটা একউন্ট খুলে স্ক্রিনশট অনুযায়ী কাজ করে যান:
1rkmKxg ফ্রী VPS এবং উবুন্টু ডেস্কটপ। সাথে এনড্রয়েড কানেক্ট
fa4Wqzm ফ্রী VPS এবং উবুন্টু ডেস্কটপ। সাথে এনড্রয়েড কানেক্ট
oY7vqlK ফ্রী VPS এবং উবুন্টু ডেস্কটপ। সাথে এনড্রয়েড কানেক্ট
২) এবার এখান থেকে পুটি ডাউনলোড করে ওপেন করে চিত্রের মত লিখে রাখা আইপি টা বসান। এবং ওপেন ক্লিক করুন।
iXXbcZb ফ্রী VPS এবং উবুন্টু ডেস্কটপ। সাথে এনড্রয়েড কানেক্ট
৩) এরকম একটা কমান্ড উইন্ডো ওপেন হবে। এখানে ইউজারনেম দিন root এবং পাসওয়ার্ড টাইপ করুন, যেটা একাউন্ট খুলার সময় দিয়েছিলেন। এন্টার দিন
(পাসওয়ার্ড টাইপ করার সময় কিছু দেখা যাবে না। তবে টাইপ হবে)
Hrqgk7h ফ্রী VPS এবং উবুন্টু ডেস্কটপ। সাথে এনড্রয়েড কানেক্ট
এখন আমরা উবুন্টু ডেস্কটপ সেটাপ করব। কাজটা খুব সাবধানে করতে হবে। একটা প্রসেস শেষ হওয়ার আগে আরেকটা কমান্ড দিলে হবে না। কিছু প্রসেস শেষ হতে অনেক সময় নিতে পারে। তাই শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
১। নিচের কমান্ড টি দিনঃ
                      apt-get purge apache2* bind9* samba*
liygZxH ফ্রী VPS এবং উবুন্টু ডেস্কটপ। সাথে এনড্রয়েড কানেক্ট
২। সেষ হলে নিচের কমান্ড দিনঃ
                      apt-get update
o7dHyDb ফ্রী VPS এবং উবুন্টু ডেস্কটপ। সাথে এনড্রয়েড কানেক্ট
৩। এরপ এই কমান্ড টা দিনঃ
                       apt-get upgrade
UES1c9s ফ্রী VPS এবং উবুন্টু ডেস্কটপ। সাথে এনড্রয়েড কানেক্ট
৪। কমান্ড দিনঃ
                       apt-get install nano
installing text editor ফ্রী VPS এবং উবুন্টু ডেস্কটপ। সাথে এনড্রয়েড কানেক্ট
৯।পরের কমান্ডঃ
                       apt-get install xorg lxde-core tightvncserver
GUI desktop installation2 ফ্রী VPS এবং উবুন্টু ডেস্কটপ। সাথে এনড্রয়েড কানেক্ট
GUI desktop installation3 ফ্রী VPS এবং উবুন্টু ডেস্কটপ। সাথে এনড্রয়েড কানেক্ট
(মাঝে মাঝে স্ক্রিনশটের মত নাও আসতে পারে। না ঘাবরীয়ে সামনে আগান।)
১০।                    tightvncserver :1
create configuration password ফ্রী VPS এবং উবুন্টু ডেস্কটপ। সাথে এনড্রয়েড কানেক্ট
**ব্যাস উবুন্টু ডেক্সটপ সেটাপের কাজ শেষ। এবার এনড্রয়েড থেকে কানেক্ট করার পালা
১) এখান  http://globalapk.com/android-apps/8587-bvnc-pro-secure-vnc-viewer-v363.html  থেকে Android VNC ডাউনলোড করে ওপেন করেনঃ
নিচের মতো সেটিং করে কানেক্ট দিন।
eE9tNfb ফ্রী VPS এবং উবুন্টু ডেস্কটপ। সাথে এনড্রয়েড কানেক্ট
lEpPW4m ফ্রী VPS এবং উবুন্টু ডেস্কটপ। সাথে এনড্রয়েড কানেক্ট
কোন ভুল ত্রুটি হলে আগেই মাফ চেয়ে নিচ্ছি। ভুল শুধরে দেবেন।
0 comments

আপনার ফাইলের সম্পুর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করুনঃ ( Full Security of your word file )

আপনার ফাইলের সম্পুর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করুনঃ ( Full Security of your file ):



যা আপনার গুরুত্ব পূর্ণ ফাইলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেবে। যার মাধ্যমে আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন যে আপনার ফালই কেউ ওপেন করতে পারবে না ।আর যদি আপনি চান যে আপনার ফাইল কে দেখুক কিন্তু কোন প্রকার Modify বা Change না করুক তাও করতে পারেন।
কারণ আমরা অনেক সময় কাউকে ফাইল দেখতে দিলে দেখা যায় যে ফাইলের অনেক কিছু পরিবর্তন করে ফেলেছে যা আমাদের অনেকটা বিরক্তির কারণ হয়ে দাড়ায়।
তাহলে চলুন দেখা যাক কিভাবে ফাইল কে নিরাপদে রাখতে পারিঃ
প্রথমে আপনি মাক্রোসফ্‌ট অফিস ওপেন করুন এবং Tools মেনু থেকে Option এ ক্লিক করুন
11
তারপর দেখবেন একটি ডায়গবক্স আসবে .সেখান থেকে আপনাকে Security তে ক্লিক করুন। সেখানে দেখবেন দুটি পাসওয়ার্ড এর স্থান দেখাবে।
2
প্রথম Password এর ঘরে যদি Password দিয়ে ওকে তে ক্লিক করুন। যখনই এই ফাইলটি ওপেন করতে চাইবেন টিক তখনই
Password চাইবেন তা সঠিক ভাবে দিতে না পারলে ফাইলটি ওপেন হবে না।
দ্বিতীয় পার্সওয়ার্ড এর ঘরে বাম পাশে লিখা আছে Password To modify। এখানে Password দিয়ে যদি আপনি ওকেতে ক্লিক করে ফাইলটি সেইভ করে বন্ধ করে দিন। এই পার্সওয়ার্ড এক্টিভ থাকা অবস্থায় ফাইলটি ওপেন করতে চাইলে পার্সওয়ার্ড চাইবে কিন্তু আপনি পার্সওয়ার্ড না দিয়ে ফাইল ওপেন করতে চাইলে ওপেন করতে পারেন । আসুন দেখে নিই কিভাবে ওপেন করবেন>
3
কি দারুন পার্সওয়ার্ড না দিয়েই ফাইল ওপেন করে ফেলেছেন।তাই না কিন্তু দেখেন তো ফাইল Change করতে পারেন কিনা। ও ফাইলের লেখা ও পরিবর্তন করেছেন ভালই তো সেইভ করেন দেখি কি হল এই ফাইলে সেইভ হচ্ছে না।
ভাই সমস্যা তো এই জায়গায়। কিন্তু পার্সওয়ার্ড দিয়ে ফাইল ওপেন করেন দেখবেন ফাইলের কাজ সম্পাদন বা Edit করে ফাইল সেভ করেন দেখবেন ফাইলটি Change হয়ে যাবে।
কি দারুন সিস্টেম তাই না। একটাতে পার্সওয়ার্ড দিলে ফাইল ওপেন হবে না আর আরেক টাতে পার্সওয়ার্ড দিলে ফাইল ইডিট বা সম্পাদন করা যাবে না।আজ আর এই পরর্যন্ত।
0 comments

কম্পিউটারকে শর্টকাট ভাইরাসমুক্ত করুন |


কম্পিউটারকে শর্টকাট ভাইরাসমুক্ত করুন

 
আমাদের অনেকেরই কম্পিউটার শর্টকাট ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে।আমার নিজের কম্পিউটারটিরে এই সমস্যা ছিল।আমার নিজের প্যানড্রাইভ লাগানোর সাথে সাথে এই শর্ট কাট গুলো এসে যেত তাই আমি প্যান ড্রাইভ কে ফরমেট দিই ফরমেট হল সকল ফাইল এবং ফোল্ডার ডিলেট হয়ে গেল কিন্তু কিছু ক্ষণ পর আবার একই অবস্থা উনারা আবার ফিরে আসেন।উনারা এমনই মেহমান আপনি যতই ধাক্কা-ধাক্কি করেন না কেন উনারা যাবে না আবার ফিরে আসবে।এটা কে আপনি ভাইরাস মনে করেতে পারেন আসলে এটি ভাইরাস নয় VBS script।  যদি আপনি এই সমস্যার মুখমুখি হন তাহলে আপনাকে যা করতে হবে তার টিপ পর্যায়ক্রমে দেওয়া হলঃ-
আমার পেন্ড্রাভে এই রকম ভাইরাসছিল যা আমার কাছে অনেকটা বিরক্তির কারন হয়ে দাড়ায়। এবং আমার  বন্ধুরা  আমার পিসি তে ওদের প্যানড্রাই সংযোগ দিত না ভয়ে যদি ভাইরাস ডুকে যায়।
recyler-virus
আপনার কম্পিউটার যদি এই ধরনের সমস্যার সম্মুখিন না হয়। তাহলে আগে থেকেই সতর্ক অবস্থা নিন যাতে করে এই সমস্যা সৃষ্টি না হয়।
1. Start থেকে RUN এ যান। একটি উইন্ডো আসবে।
2. RUN এর মধ্যে wscript.exe লিখে এন্টার চাপুন।
3. stop script after specified number of seconds: এ 1 এর মধ্য ঠিক চিহ্ন দিয়ে apply করুন।
এখন থেকে কোন শর্টকাট ভাইরাস আপনার কম্পিউটারে প্রবেশ করবে না।
Large Buttonআক্রান্ত কম্পিউটার এর  ক্ষেত্রেঃ
virus1
আপনার পিসির ctrl+shift+esc প্রেস করুন। process ট্যাবে গিয়ে show process for all user প্রেস করুন। সেখান থেকে wscript.exe ফাইলটি খুজে বের করে সিলেক্ট করুন এবং End process এ ক্লিক করুন।
Screenshot_2
এখন আপনি কম্পিউটারের C:/ ড্রাইভে যান।
Screenshot_3
সার্চবক্সে wscript লিখে সার্চ দিন এবং  সার্চবক্সে wscript নামের যত গুলো ফাইলফাইল পাবেন তা ডিলেট করে দিন { shift+delete বা Delete কী এর সাহায্যে } । যে  সকল ফাইল delete হবে না সেগুলো skip করে দিন। এবার RUN এ যান। wscript.exe লিখে এন্টার চাপুন। stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে apply করুন।
pen-drive

পেনড্রাইভটি কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করুন তারপর cmd তে যান।পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটারটি লিখে enter দিন। (যেমন: এটি হতে পারে I:/)এবার উল্লেখিত কোডটি সঠিকভাবে লিখুন। কোডঃ attrib -s -h /s /d *.* তারপর enter কী চাপুন। এবার দেখুন পেনড্রাইভে রাখা ফাইলগুলো পুনরায় দেখাচ্ছে কিনা? দেখালে ডাটাগুলো সংরক্ষণ করে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করে দিন।
0 comments

উবুন্টু ইনস্টল পদ্ধতি |

উবুন্টু ইনস্টল পদ্ধতি



Zoom in (real dimensions: 752 x 715)Image
Zoom in (real dimensions: 691 x 405)Image
Zoom in (real dimensions: 820 x 754)Image
Zoom in (real dimensions: 746 x 749)Image
Zoom in (real dimensions: 495 x 679)Image
Image
Zoom in (real dimensions: 720 x 771)Image
Zoom in (real dimensions: 731 x 762)Image
Zoom in (real dimensions: 796 x 653)Image
Zoom in (real dimensions: 765 x 525)Image
Zoom in (real dimensions: 807 x 777)Image
Zoom in (real dimensions: 800 x 464)Image
Zoom in (real dimensions: 817 x 859)Image
Zoom in (real dimensions: 545 x 664)Image
Zoom in (real dimensions: 714 x 732)Image
Zoom in (real dimensions: 768 x 668)Image
Zoom in (real dimensions: 772 x 663)Image
Zoom in (real dimensions: 665 x 731)Image



ইনস্টল করা সফটওয়্যার সমূহ



উবুন্টুতে সাধারন কাজগুলা করার জন্য কিছু সফটওয়্যার ইনস্টল করা থাকে। সেগুলা হল
টেক্সট এডিটর
#ডিকশনারি
#ক্যারেকটার ম্যাপ
#টারমিনাল
#ক্যালকুলেটর
#জিম্প (ছবি সম্পাদনা)
#এফ স্পট (ডিজিটাল ক্যামেরার ছবি কপি করা)
#পিজিন (ইনস্ট্যান্ট ম্যাসেজিং)
#ফায়ারফক্স (ইন্টারনেট ব্রাউজ করা)
#ইভলিউশন (ইমেইল ক্লায়েন্ট)
#ট্রন্সমিশন (টরেন্ট ফাইল ডাউনলোড)
#ওপন অফিস (সাধারন ডকুমেন্ট, প্রজেন্টেশন ও স্প্রডশিট তৈরী)
#টটেম মুভি প্লেয়ার (অডিও ও ভিডিও ফাইল চালানো)
#সাউন্ড জুসার (অডিও সিডি কপি করা)
#ব্রাসেরো (সিডি/ ডিভিডি রাইট করা)


Zoom in (real dimensions: 779 x 575)Image
Zoom in (real dimensions: 789 x 849)Image
Zoom in (real dimensions: 824 x 705)Image
Zoom in (real dimensions: 800 x 862)Image
Zoom in (real dimensions: 729 x 627)Image
Zoom in (real dimensions: 854 x 828)Image
Zoom in (real dimensions: 755 x 646)Image
Zoom in (real dimensions: 795 x 759)Image
Zoom in (real dimensions: 791 x 281)Image




উবুন্টুতে সফটওয়্যার ইনস্টল করা


#Add/ Remove ব্যবহার করে সফটওয়্যার ইনস্টল 
#Synaptic Package Manager থেকে সফটওয়্যার ইনস্টল 
#Terminal থেকে সফটওয়্যার ইনস্টল
#Website থেকে ডাউনলোড করা সফটওয়্যার ইনস্টল
#.deb ফরম্যাটের প্যাকেজ থেকে ইনস্টল করা
#.rmp ফরম্যাটের প্যাকেজ থেকে ইনস্টল করা
#সোর্স কোড থেকে সফটওয়্যার ইনস্টল করা
#ওয়েবসাইট থেকে সফটওয়্যার ইনস্টল করা



Zoom in (real dimensions: 768 x 503)Image
Zoom in (real dimensions: 876 x 736)Image
Zoom in (real dimensions: 784 x 707)Image
Zoom in (real dimensions: 745 x 537)Image


0 comments
 
Copyright © 2014. Solution - All Rights Reserved
Template Created by CHOION